ঈদকে সামনে রেখে প্রচুর গান মুক্তি পায়। গত ঈদুল আজহাতেও মুক্তি পেয়েছে প্রচুর গান।
এখন অ্যালবামের পরিবর্তে সিঙ্গেল ট্র্যাক
মুক্তির ধারা চালু হয়েছে। অ্যালবামের জায়গাটা দখল করেছে মিউজিক ভিডিও। গান
ভালো নাকি মন্দ সে বিষয় পরে, অডিও ইন্ডাস্ট্রি চলে এখন ‘হিট’ এর ওপরে। কত
হিট করা যায় সেই বিষয়ে এখন মস্তিষ্ক ব্যস্ত অডিও প্রতিষ্ঠানের।
হিটের এই ধারায় সোশ্যাল মিডিয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করতে দেখা যায় অডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারদের। ভালো-মন্দ নীতি নির্ধারক না থাকায় কোন গান কত হিট হচ্ছে- আলোচনায় সেটাই মূখ্য হয়ে উঠছে। এক্ষেত্রে প্রোপার মার্কেটিং পলিসিই মূলত একটি গানের ভবিষ্যত নির্ধারণ করে দিচ্ছে।
হিটের এই ধারায় সোশ্যাল মিডিয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করতে দেখা যায় অডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারদের। ভালো-মন্দ নীতি নির্ধারক না থাকায় কোন গান কত হিট হচ্ছে- আলোচনায় সেটাই মূখ্য হয়ে উঠছে। এক্ষেত্রে প্রোপার মার্কেটিং পলিসিই মূলত একটি গানের ভবিষ্যত নির্ধারণ করে দিচ্ছে।
ভালো-মন্দ মিশিয়েই গান হচ্ছে। কখনো কখনো গানের মান তেমন ভালো না হলেও ভিডিও মনোহর হলেই গান উৎরে যায়।
আবার গান ভালো হলেও গানের ভিডিও ভালো না
হলে সেই গান আর দর্শক-শ্রোতারা নিচ্ছেন না। পূর্বে একটি গানের সাথে শুধু
‘শ্রোতা’ বিষয়টি ছিল। এখন শ্রোতার সাথে দর্শক যুক্ত হয়েছে।
গত ঈদুল আজহায় প্রচুর পরিমাণ গান মুক্তি পায়। মুক্তি পায় মিউজিক ভিডিও। এসব গানের মধ্যে বেশকিছু গান হিট হয়েছে। গান হিট বা হিট না হওয়াটা সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নির্ভর করে। সোশ্যাল মিডিয়ার ভিডিও প্ল্যাটফরম এসব গানের হিট পরিমাপ করে। ইউটিউবকে ধরা হয় মানদণ্ড। এসব অডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের কথা।
গত ঈদুল আজহায় প্রচুর পরিমাণ গান মুক্তি পায়। মুক্তি পায় মিউজিক ভিডিও। এসব গানের মধ্যে বেশকিছু গান হিট হয়েছে। গান হিট বা হিট না হওয়াটা সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নির্ভর করে। সোশ্যাল মিডিয়ার ভিডিও প্ল্যাটফরম এসব গানের হিট পরিমাপ করে। ইউটিউবকে ধরা হয় মানদণ্ড। এসব অডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের কথা।
গত ঈদুল আজহায় যেসব তারকা কণ্ঠশিল্পীর গান
প্রকাশ পেয়েছে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন-আসিফ আকবর, ইমরান,
তাহসান,মিনার, ইলিয়াস ও বলিউডের আরমান খানের বাংলা গান। সবগুলো গানই
জনপ্রিয় হয়েছে হিটের বিবেচনায়। তবে হিটের বিবেচনায় হালের সকল জনপ্রিয়
গায়ককে অতিক্রম করেছেন ইলিয়াস।
ইলিয়াসের না বলা কথা-৪ মুক্তি পায় গত ঈদে।
মিউজিক ভিডিওটি দেখেছেন ৬৭ লাখ। এই গানে ইলিয়াসের সহকণ্ঠশিল্পী ছিলেন
অরিন। আসিফের মিউজিক ভিডিও ‘কি করে তোকে বোঝাই’ দেখেছেন ৫০ লাখ
দর্শক-শ্রোতা। আসিফের সাথে সহশিল্পী ছিলেন কর্নিয়া। এরপরে ইমরানের ঠিক
বেঠিক গানটি হিট হয় ২৫ লাখ। গানটিতে ইমরানের সহশিল্পী ছিলেন ন্যান্সি।
আরমান মালিকের ‘তোর কারণে’ ১৮ লাখ ৮১ হাজার দর্শক শ্রোতা দেখেছেন।
ধীরে ধীরে সে গ্রাফটা নিচের দিকে নেমে
এসেছে। বর্তমান সময়ের তরুণ প্রজন্মের নিকট বেশ জনপ্রিয় মিনার। মিনারের ‘কি
তোমার নাম’ মুক্তি পায়। খুবই হাই কোয়ালিটির ভিডিও সম্পন্ন গানের দর্শক ১৭
লাখ। গানের ভিডিও করা হয়েছিল নেপালে।
এটাই ছিল গত ঈদে মুক্তি পাওয়া গানের
দর্শক-শ্রোতার হিসেব। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশিবার দেখা হয়েছে ইলিয়াসের না বলা
কথা-৪ গানটি। অর্থাৎ গানের প্রোপার মার্কেটিং-এর জন্য প্রয়োজন ভালো ভিডিও
নির্মাণের। কেননা ভিডিও ছাড়া সিঙ্গেল ট্র্যাক, বা অ্যালবাম সেই অর্থে হিট
হয় না, সেটা ভালো হোক কিংবা মন্দ।
Tags:
সঙ্গীতাঙ্গন